দুর্দানা খানের চিঠি (হার্ডকভার)
দুর্দানা খানের চিঠি (হার্ডকভার)
৳ ৩০০   ৳ ২৫৫
১৫% ছাড়
2 টি Stock এ আছে
Quantity  

১১৯৯ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

২০২৫ সালের ৯ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার। সাহিত্যের নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। পুরস্কার পেয়েছেন নিউইয়র্ক নিবাসী বাঙালি ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ খান। দীর্ঘদিনের অভিমান ভেঙে হুমায়ূন আহমেদকে অভিনন্দন জানিয়ে চিঠি লিখলেন তাঁর প্রথম স্ত্রী দুর্দানা খান। আর দ্বিতীয় স্ত্রী? দ্বিতীয় স্ত্রী ‘দ্বিতীয় আলো’পত্রিকাকে জানালেন, আমন্ত্রণ পেয়েছেন, কিন্তু তিনি নোবেল পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন না।
শুরু হলো প্রেম-ভালোবাসা-দাম্পত্য ও বিচ্ছেদের টানা পড়েন নিয়ে এক আধুনিক কাহিনি। কেন দুর্দানা খান ছেড়ে গিয়েছিলেন হুমায়ূন আহমেদকে? আর কেনই-বা শারমিন ইয়াসমিন হুমায়ূন আহমেদকে পরিত্যাগ করে নিউইয়র্ক থেকে ঢাকা চলে এসেছিলেন মাত্র ছয় বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টেনে? এসব প্রশ্নের উত্তর কি পাওয়া গেল শেষ পর্যন্ত?

Title : দুর্দানা খানের চিঠি
Author : ফয়জুল লতিফ চৌধুরী
Publisher : কথাপ্রকাশ
ISBN : 9789849649892
Edition : 1st Edition, 2022
Number of Pages : 155
Country : Bangladesh
Language : Bengali

জন্ম: ৩ জুন, ১৯৫৯, বাংলাদেশের অন্যতম অর্থনীতিবিদ ও সাহিত্যিক। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালকের দায়িত্বে রয়েছেন। এছাড়াও, তিনি অর্থনীতি, ব্যবস্থাপনা ও অপারেশানস্ও বিজনেস রিসার্চ ইত্যাদি বিষয়ের অধ্যাপক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে ১৯৮১ স্নাতক ও ১৯৮৩ সালে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। পরবর্তীতে ১৯৯২ সালে অস্ট্রেলিয়ার মনাশ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করেন এবং ১৯৯৭ সালে লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্সে অধ্যয়ন করেছেন। এছাড়া অস্ট্রেলিয়ার ডিকিন বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি কিছু সময়ের জন্য পাবলিক পলিসি অধ্যয়ন করেন। তিনি ১৯৮২ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে (বিসিএস ১৯৮২ ব্যাচ) যোগ দেন। অতঃপর সরকারের কর্মকর্তা হিসেবে তিনি দেশে-বিদেশে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে কাজ করেছেন। একই সঙ্গে বিশ্বব্যাংক ও আংকটাডের পরামর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০৩ থেকে ২০০৯ পর্যন্ত তিনি কূটনৈতিক পদে বেলজিয়াম, সুইজারল্যাণ্ড ও লুক্সেমবুর্গ এ দায়িত্ব পাল করেছেন। ২০১৪ সাল থেকে অদ্যাবধি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। ফয়জুল লতিফ চৌধুরী বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় কার্যরত রয়েছেন। সাহিত্য গবেষণা তাঁর প্রিয় ক্ষেত্র। তিনি জীবনানন্দ দাশের কবিতা ও অন্যান্য রচনা নিয়ে প্রায় তিন দশক যাবৎ গবেষণা করে চলেছেন। জীবনানন্দ দাশের কবিতা ইংরেজিতে অনুবাদ এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পাঠকের কাছে পৌঁছে দেয়ার ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চলেছেন। তিনি জীবনানন্দ দাশের স্বহস্তে লিখিত পাণ্ডুলিপির ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন কাব্যগ্রন্থের সঠিক পাঠ নিরূপণ করেছেন। বিশেষ করে রূপসী বাংলা কাব্যগ্রন্থের বর্জিত অংশ পুনরূদ্ধার করেছেন ও সম্পাদক কর্তৃক সংযোজিত শব্দাবলী বর্জন করে বিশুদ্ধ পাঠ তৈরী করেছেন। ২০১৪ সালে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গবেষণা প্রতিবেদন ‘চটি সাহিত্যের পূর্ব পশ্চিম’। বর্তমানে তিনি বাংলা সাহিত্যের অভিধানে অসংকলিত শব্দ নিয়ে গবেষণা করছেন।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]